জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈনউদ্দীন মাদরাসা
March 27 2021, 06:51
প্রতিষ্ঠানের নাম :- জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈনউদ্দীন মাদরাসা
প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা :- বাজার রোড, বরিশাল সদর
প্রতিষ্ঠা কাল :- ৯ ই জানুয়ারি ১৯৭৫ সাল
প্রতিষ্ঠাতা :- মরহুম সৈয়দ কাওসার হোসেন সাহেব ও মাওলানা আব্দুল মজিদ তালুকদার রহঃ
প্রতিষ্ঠাকালিন মুহতামিম :- মাওলানা আব্দুল মজিদ তালুকদার রহঃ
প্রতিষ্ঠাকালিন শিক্ষকবৃন্দ :- প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই মাওলানা আব্দুল মজিদ তালুকদার রহঃ সহ বরিশালের প্রবীণ ওলামায়ে কেরামগণ এখানে দরস প্রদান করেছেন।
প্রতিষ্ঠাকালিন জামাত সংখ্যা,বর্তমান সমাপনী জামাত / মাদরাসা দাওরায়ে হাদিস পর্যন্ত হলে্ এর উদ্বোধনীর সন :- প্রতিষ্ঠানটির শুরুলগ্ন থেকে নাযেরা ও হিফয বিভাগ দিয়ে এবং প্রাথমিক কিছু ক্লাস দিয়ে শুরু হয়।
পরবর্তীতে ১৯৯৪ সনে দাওরায়ে হাদীসের দরস প্রদান শুরু করার মাধ্যমে জামিয়াটি তার অভিযাত্রায় পরিপূর্ণতা অর্জন করে।
বর্তমানে অত্র জামিয়াটিতে দাওরায়ে হাদীস/মাস্টার্স সমাপনী পর্যন্ত শিক্ষাব্যবস্থা চলমান।
অত্র অঞ্চলের মানুষকে নিরক্ষরতা দূরিকরণে মাদরাসার ইতিবাচ ভূমিকা, মানুষের সামাজিক সাংস্কৃতিক দৈনতার পরিবর্তনে প্রতিষ্ঠানের অবদান :- জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈন উদ্দিন এর পরিচিতি ও অবদান
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষা জাতির উন্নতির সােপান । শিক্ষা সুশীল সমাজ বিনির্মাণের চাবিকাঠি। সুন্দর সমাজ গড়ার পূর্বশর্ত। সকল প্রকার অসভ্যতা দূর করার হাতিয়ার। তবে মানব রচিত কোনাে ব্যবস্থা নয় বরং একমাত্র খোদা প্রদত্ত কুরআন সুন্নাহর তালিমই মানুষের জাগতিক ও পরকালীন সফলতা আনতে পারে । বৃটিশ প্রবর্তিত শিক্ষা ব্যবস্থার বিষফল হতে উপমহাদেশের সরলপ্রাণ মুসলমানদের ঈমান-আকিদা ও তাহযিব-তামান্দুনকে হেফাজত করতে ইসলামি শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে ১৮৬৬
সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বিশ্বখ্যাত ইসলামি বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম দেওবন্দ। মূলত দারুল উলুম দেওবন্দ ছিল ইসলাম ও স্বাধীনতা রক্ষা আন্দোলনে উৎসর্গিত প্রাণ এক প্রতিষ্ঠান। তৎকালীন উপমহাদেশের দূরদর্শী উলামায়ে কিরামের আজন্ম লালিত চেতনার প্রাতিষ্ঠানিক রূপায়ণ। তৎকালীন বৃটিশ উপনিবেশ এই উপমহাদেশে ইসলামের সঠিক শিক্ষা ও আদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে আদর্শিক, রাজনৈতিক ও মনস্তাত্ত্বিক গােলামির শৃঙ্খল থেকে দেশ ও জাতিকে মুক্ত করাই ছিল দারুল উলুমের চেতনা। এ চেতনা বিস্তারের লক্ষ্যে মাহেরে উলুম সাহারানপুরসহ অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে তােলা হয় দারুল উলুম দেওবন্দের আদলে। পর্যায়ক্রমে গােটা উপমহাদেশে গড়ে ওঠে এ ধারার অসংখ্য মাদরাসা। আমাদের দেশে প্রচলিত মাদারিসে কওমিয়া তারই বাস্তব নমুনা। জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈন উদ্দিনও বিশ্বখ্যাত ইসলামি বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম দেওবন্দের আলােকে যুগােপযােগী শিক্ষা কারিকুলামে পরিচালিত একটি শীর্ষস্থানীয় বৃহত্তর ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
মাদরাসার স্বর্নোজ্বল ইতিহাস :- ★ সমাজ থেকে সব ধরনের অপরাধ দূরিকরণে এ জামিয়ার রয়েছে অগ্রণি ভূমিকা।
এ জামিয়ার বদৌলতে অত্র এলাকা থেকে আল্লাহর অশেষ কৃপায় নিষিদ্ধ প্ললী বিদূরিত হয়েছে।আলহামদুলিল্লাহ।
★এছাড়াও যে কোন ইসলামি আন্দোলনে এ জামিয়ার রয়েছে অগ্রগন্য ভূমিকা।
মাদরাসার বর্তমান অবস্থা বর্ণনা করে আগামীর পরিকল্পনা :- জামি\’আর শিক্ষাধারা
জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈন উদ্দিন গতানুগতিক কোনাে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম নয়। সুদূর প্রসার পরিকল্পনা নিয়ে জামিয়া সাজিয়েছে তার পাঠদান পদ্ধতি। শিশুশ্রেণি থেকে শুরু করে দ্বীনি শিক্ষা সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদীস পর্যন্ত শ্রেণিভিত্তিক পাঠের ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি ইসলামি ইতিহাস আরবি ও বাংলা সাহিত্যসহ নানামুখী পরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়ন করে বহুমুখী যােগ্যতা সম্পন্ন বিচক্ষণ আলেমেদ্বীন জাতিকে উপহার দেওয়ার সুখ্যাতি ইতােমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ছড়িয়ে পড়েছে। সুবিন্যস্ত সিলেবাসের ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে মৌলিকভাবে কুরআন, হাদীস, ফিকহ, তাফসির উসুল, আকায়িদ, বৈষয়িক পর্যায়ে আরবিসাহিত্য, বাংলাসাহিত্য, ব্যাকরণ, নাহু, সরফ, বালাগাতসহ বাংলা, ইংরেজি, গণিত, ইতিহাস, বিজ্ঞান, ভূগােল, দর্শন ইত্যাদি সমুদয় বিষয় প্রয়ােজন পরিমাণ শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষার পাশাপাশি জনসমাজে ইসলামি শিক্ষার সুফল পৌঁছে দেওয়ার মহান লক্ষ্যে জামিয়া বিভিন্ন সময় নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। সবমিলিয়ে জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈন উদ্দিন বহুবিভাগ সমন্বিত একটি মহাপ্রকল্প ।
★জামি’আর শিক্ষা প্রকল্প
১. নূরাণী বিভাগ: প্লে হতে ৩য় শ্রেণি পর্যন্ত ৪ বছর কোর্সের এই বিভাগে প্রতিটি শিশুকে কুরআন মাজিদ, জরুরী মাসআলা-মাসায়েল শিক্ষাদানের পাশাপাশি বাংলা, অংক, ইংরেজীসহ সকল জেনারেল বিষয়েও স্কুলের ৫ম শ্রেণির উপযুক্ত করে গড়ে তােলা হয়।
২. নাজেরা বিভাগ: এই বিভাগে স্কুল বা নূরাণী বিভাগ হতে আগত শিশুদেরকে অভিজ্ঞ কারী ও হাফেজ শিক্ষকের মাধ্যমে ১ বছরের মধ্যে হেফজ বিভাগের উপযুক্ত করে গড়ে তােলা হয়। ৩. হেফজ বিভাগ: এ বিভাগে অনুর্ধ্ব ১৫ বছর বয়সের মেধাবী ছাত্রদেরকে ৩/৪ বৎসরে সম্পূর্ণ কুরআনে কারীমের হেফজ করার ব্যবস্থা রয়েছে। হেফজ শেষ করার সর্বোচ্চ সময়কাল ৪ বৎসর। ৪. কিতাব বিভাগ: এটি জামিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় সর্বাধিক সমৃদ্ধ, বৃহত্তর ও প্রধান বিভাগ। মূলত এ বিভাগেই তৈরি হয় জাতির কান্ডারি যােগ্য আলেমেদীন । দীনি শিক্ষার ক্রমমূল্যায়নের ভিত্তিতে কিতাব বিভাগটি মৌলিক পর্যায়ে ৫টি স্তরে বিভক্ত। ইবতিদাইয়্যাহ প্রাথমিক] মুতাওয়াসসিতাহ (মাধ্যমিক] সানাবিয়্যাহ (উচ্চ মাধ্যমিক) ফজিলত (ডিগ্রি) ও তাকমিল (মাস্টার্স)। এ ৫টি স্তরে মােট ১১ বছর সময়ে পূর্ণ দ্বীনি শিক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে যােগ্য আলেমরূপে গড়ে তােলা হয়।
★জামি’আর ছাত্র প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
জন ও সমাজের সকল পরিসরে জামিয়ার সন্তানরা যাতে ভূমিকা রাখতে পারে, সেজন্য রয়েছে নানামুখী আয়ােজন। এসব আয়োজনকে বাস্তব রূপদানের জন্য মেধাবী ছাত্রদের নিয়ে গঠিত হয় ছাত্র মিয়ত । যা আল ইমদাদ ছাত্র জমিয়ত নামে পরিচিত। তাদের দক্ষ পরিচালনায় সম্পন্ন হয় নিম্নের জমিয়ত পাঠাগার: পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি ছাত্রদের জ্ঞানের পরিধি আন্তর্জাতিকমানে আয়ােজনসমূহ।
উন্নয়নের লক্ষ্যে সমকালীন অবস্থা ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অবগতির জন্য তথ্যবহুল বই-
পুস্তকসমৃদ্ধ একটি উঁচুমানের পাঠাগার রয়েছে। বক্ততা প্রশিক্ষণ: ইলম অর্জনের পর তা সুন্দর সাবলীলভাবে সাধারণ মানুষের দোরগােড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ছাত্র জমিয়ত আয়ােজন করে প্রতিযােগিতামূলক সাপ্তাহিক প্রশিক্ষণ জলসা। দেয়ালিকা: পাশ্চাত্যমুখী বিকৃত রুচির কলম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ইসলামি সাহিত্যের নির্মল জ্যোতি বিকিরণের মহান লক্ষ্য নিয়ে ছাত্রদেরকে কলমসৈনিকরূপে গড়ে তােলার জন্য বছরে দু\’বার বাংলা ও আরবি দেয়ালিকা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
জামি’আর সেবা প্রকল্প
১, ফতওয়া বিভাগ: ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও বিভিন্ন ধরণের উদ্ভূত জটিল সমস্যার সমাধানে দক্ষ মুফতি সাহেবগণ এ বিভাগে বিনিময়হীন শ্রম দিয়ে থাকেন। ২. ফারায়েয বিভাগ: এ বিভাগ থেকে মৃত ব্যক্তির পরিত্যক্ত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ওয়ারিশদের মধ্যে শরিয়তের বিধান মােতাবেক সুষ্ঠু বন্টনের রূপরেখা প্রদান করা হয়।
৩, দাওয়াত ও তাবলিগ: সাধারণ মানুষকে দ্বীনের দাওয়াত ও তাদেরকে দ্বীন শেখানাে এবং নিজের আমলি জিন্দেগী গড়ার লক্ষ্যে ছাত্ররা প্রতি ছুটিতে সময় লাগানাের জন্য বের হয়। প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত ২৪ ঘণ্টা তাবলিগি কর্মসূচি পালন করা হয়। দাওয়াত ও তাবলিগ বিভাগ এ সকল কর্মসূচি যথাযথ বাস্তবায়ন করে থাকে।
৪. দুস্থ মানবতার সেবা: জামিয়ার স্বেচ্ছাসেবী ছাত্র-শিক্ষকগণ লেখাপড়ার পাশাপাশি আর্তমানবতার সেবায় সদা তৎপর। জামিয়ার পাশ্ববর্তী এলাকার গরীব-দুস্থ ও দুর্যোগকালীন সময়ে দেশের মানুষের
সেবায় তারা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
জামি’আর শিক্ষা সফলতা
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করার ফলে অতি অল্প সময়ে এ প্রতিষ্ঠানটির সুনাম-সুখ্যাতি বিশ্বের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়েছে। সার্বিক দিক বিবেচনায় এ প্রতিষ্ঠানটি উলামায়ে কেরাম ও সুধী মহলের নিকট ব্যাপকভাবে সমাদৃত। অপরদিকে সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলীর আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষা বাের্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় পরীক্ষাসমূহে বিভিন্ন মারহালায় (স্তরে] মেধা তালিকায় সম্মানজনক স্থান অধিকার করে ধারাবাহিক সাফল্য অর্জন করে আসছে।
জামি\’আর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
১, তাখাসুস বা উচ্চতর গবেষণা বিভাগ: ক, তাখাসুস ফিল ইফতা। খ. তাখাসসুস ফিত তাফসীর।
গ. তাখাসসুস ফিল হাদীস
২. জামিয়া আরাবিয়া খাজা মঈন উদ্দীন মহিলা শাখা।
৩. কম্পিউটার প্রশিক্ষণ বিভাগ
৪. ইংরেজি শিক্ষা কোর্স
৫. আরবী সাহিত্য বিভাগ।
মাদরাসাটি যে বোর্ডের অধিনে :- বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ
মাদরাসার হিসাব ব্যাবস্থা / ফান্ড:- সাধারণ /লিল্লাহ বোর্ডিং
বর্তমান মুহতামিম :- হাফেজ মাওলানা আব্দুল হালিম সাহেব দাঃবাঃ
বর্তমান মুহতামিমের মোবাইল নাম্বার :- ০১৭৪২-৬২২৮০০
বর্তমান শিক্ষাসচিব :- হাফেজ মাওলানা রুহুল আমিন সাহেব হাফিজাহুল্লাহ।
বর্তমান শিক্ষকবৃন্দের তালিকা :- হযরত হা, মাও, আব্দুল হালীম
হযরত মাও. তৈয়ব কাসেমী
হযরত হা, মাও. রুহুল আমীন
হযরত হা, মাও, গােলাম মােস্তফা
হযরত মাও, মুফতি নােমান কাসেমী
হযরত হা.মাও.মুফতি রফিকুল ইসলাম
হযরত হা, মাও, আ: মান্নান
হযরত মাও, মুফতি আশ্রাফ আলী
হযরত মাও. দিলাওয়ার হুসাইন
হযরত মাও. আব্দুর রহমান
হযরত হা. মাও. মুফতি আসআদুজ্জামান
হযরত মাও. মুফতি নুরুল্লাহ হযরত
হা. মাও. মুফতি মুস্তাফিজুর রহমান এমদাদি
হযরত হা. মাও, মুস্তাফিজুর রহমান রহমানী
হযরত মাও. মুফতি সাঈদুর রহমান
হযরত মাও. মুফতি শরিফুল ইসলাম
মাও. আব্দুর রহীম
হযরত মাও. ক্বারী মুজিবুর রহমান
মাস্টার ওহীদুজ্জামান
মাস্টার কামরুল ইসলাম
হযরত হাফেজ মাও. শামসুল হক
হযরত হাফেজ মাও. সিদ্দিকুর রহমান
হযরত হাফেজ মাও. মাসুম বিল্লাহ্
হযরত হাফেজ হারুনূর রশীদ
হযরত হাফেজ নুরুল হক
হযরত হাফেজ মাও. বশির উদ্দিন
হযরত মাও. আবুল বাশার
হযরত মাও, নুরুদ্দীন
মৌলভী রজব আলী
হযরত মাও, লােকমান হুসাইন
হযরত মৌলভী ফরহাদ হুসাইন
হযরত মৌলভী ইব্রাহিম
চলমান মোট ছাত্র সংখ্যা :- প্রায় ৭০০ জন
চলমান ছাত্রাবাসে অবস্থান রত ছাত্র সংখ্যা :- প্রায় ৪৫০-৫০০ জন
তথ্য দানকারীর নাম :- সা’আদ উদ্দিন রুমী
তথ্য দানকারীর মোবাইল :- ০১৩০৯-০৬৩২৭৮
তথ্য দানকারীর ইমেইল :- srumi099@gmail.com